বাংলাদেশ খেলাফত আন্দোলনের মহাসচিব মাওলানা জাফরুল্লাহ খান বলেছেন, শহীদদের জীবনের বিনিময়ে অর্জিত মাতৃভাষা বাংলা। অথচ রাষ্ট্রীয় কর্মকা-ে আমরা ভিনদেশি ভাষাকে প্রাধান্য দিয়ে রেখেছি। এটা ভাষা শহীদদের প্রতি এক ধরনের উপহাস। তাই রাষ্ট্রের সর্বস্তরে বাংলা ভাষার প্রচলন ও ব্যবহার নিশ্চিত করতে হবে।
আজ শনিবার আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস উপলক্ষ্যে খেলাফত আন্দোলন ঢাকা মহানগরের উদ্যোগে কেন্দ্রীয় যুগ্ম মহাসচিব ও মহানগর আমীর মাওলানা মুজিবুর রহমান হামিদীর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত এক আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। এতে অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন কেন্দ্রীয় সহকারি মহাসচিব আলহাজ্ব আজম খান, আন্তর্জাতিক বিষয়ক সম্পাদক মাওলানা আবুল কাসেম কাসেমী, কেন্দ্রীয় সহকারি দফতর সম্পাদক মাওলানা শরীফ হায়দার, ঢাকা মহানগর সাধারণ সম্পাদক হাফেজ মাওলানা আবু তাহের, সাংগঠনিক সম্পাদক মাওলানা মাহবুবুর রহমান, প্রচার সম্পাদক মো: মোফাচ্ছির হোসেন, সহকারি প্রচার সম্পাদক মুফতী মামুনুর রশিদ সহ নেতাকর্মীবৃন্দ।
সভাপতির বক্তব্যে মাওলানা হামিদী বলেন, এদেশে আপামর জনসাধারণ তাদের মাতৃভাষায় কথা বলার অধিকার প্রতিষ্ঠা করতে সর্বাত্মক আন্দোলনে ঝাপিয়ে পড়েছিল ১৯৫২ সালে। অবশেষে রক্তের বিনিময়ে আদায় করেছিল তাদের অধিকার। আজ দেশে মানুষের জানমালের নিরাপত্তার নেই। কারো প্রাণ ঝরে যাচ্ছে পেট্রোল বোমায় কারো বা তথাকথিত বন্ধুকযুদ্ধে। জনমনে বিরাজ করছে চরম আতংক। এ অবস্থায় ভাষা আন্দোলনের প্রেরণায় উজ্জীবিত হয়ে মানুষের মৌলিক অধিকার প্রতিষ্ঠায় আপামর জনসাধারণকে নিয়ে গণআন্দোলন গড়ে তুলতে হবে।
আলোচনা শেষে ভাষা শহীদদের আত্মার মাগফেরাত কামনা করে মহান আল্লাহর দরবারে মোনাজাত করা হয়।
বাংলাদেশ খেলাফত আন্দোলন ঢাকা মহানগর
Saturday, February 21, 2015
Saturday, February 14, 2015
দেশ ও জনগণের স্বার্থে আলোচনায় বসতে বাধা কোথায় : খেলাফত আন্দোলন ঢাকা মহানগর
বাংলাদেশ খেলাফত আন্দোলনের কেন্দ্রীয় যুগ্ম মহাসচিব ও ঢাকা মহানগরীর আমীর মাওলানা মুজিবুর রহমান হামিদী বলেছেন, দেশের স্বার্থে, জনগণের স্বার্থে নিজেরাই আলোচনা-সংলাপের মাধ্যমে বিরাজমান রাজনৈতিক সংকট থেকে বেরিয়ে আসতে হবে। সরকারি দলের নেতৃবৃন্দ সংলাপ হবে না বলে সংকটের মাত্রা আরও বাড়িয়ে তুলছেন এবং বহির্বিশ্বকে নিজেদের আভ্যন্তরীণ ব্যাপারে হস্তক্ষেপের পথ তৈরি করে দিচ্ছেন যা হবে জাতির জন্য লজ্জাজনক। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা যদি বিডিআর বিদ্রোহে ৫৭ জন সেনা অফিসার হত্যাকারীদের সাথে বৈঠকে বসতে পারেন তাহলে চলমান সংকট নিরসনে তিনবারের প্রধানমন্ত্রীর সাথে সংলাপে বসতে অসুবিধা কোথায়?
১৪ ফেব্রুয়ারি শনিবার বিকাল ৪:০০ ঘটিকায় লালবাগ কেল্লার মোড়স্থ কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে খেলাফত আন্দোলন ঢাকা মহানগরের কার্যনির্বাহি পরিষদের মাসিক সভায় সভাপতির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। মহানগর সাধারণ সম্পাদক হাফেজ মাওলানা আবু তাহেরের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠিত এ সভায় অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন মহানগর সাংগঠনিক সম্পাদক মাওলানা মাহবুবুর রহমান, অর্থ সম্পাদক মো: শাহজাহান মিয়া, মুফতী মামুনুর রশিদ, সালাহউদ্দীন আহমাদ, গোলাম মোস্তফাসহ মহানগর নেতৃবৃন্দ।
সভায় মহানগরের সাংগঠনিক কার্যক্রমসংশ্লিষ্ট আলোচ্যসূচির উপর বিস্তারিত আলোচনা ও মতামত গ্রহণপূর্বক বিভিন্ন বিষয়ে সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হয়।
১৪ ফেব্রুয়ারি শনিবার বিকাল ৪:০০ ঘটিকায় লালবাগ কেল্লার মোড়স্থ কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে খেলাফত আন্দোলন ঢাকা মহানগরের কার্যনির্বাহি পরিষদের মাসিক সভায় সভাপতির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। মহানগর সাধারণ সম্পাদক হাফেজ মাওলানা আবু তাহেরের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠিত এ সভায় অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন মহানগর সাংগঠনিক সম্পাদক মাওলানা মাহবুবুর রহমান, অর্থ সম্পাদক মো: শাহজাহান মিয়া, মুফতী মামুনুর রশিদ, সালাহউদ্দীন আহমাদ, গোলাম মোস্তফাসহ মহানগর নেতৃবৃন্দ।
সভায় মহানগরের সাংগঠনিক কার্যক্রমসংশ্লিষ্ট আলোচ্যসূচির উপর বিস্তারিত আলোচনা ও মতামত গ্রহণপূর্বক বিভিন্ন বিষয়ে সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হয়।
Friday, February 13, 2015
পেট্রোল বোমায় মানুষ হত্যা আর বিনা বিচারে হত্যাকাণ্ড সমান অপরাধ : খেলাফত আন্দোলন ঢাকা মহানগর
বাংলাদেশ খেলাফত আন্দোলনের কেন্দ্রীয় যুগ্ম মহাসচিব ও ঢাকা মহানগরীর আমীর মাওলানা মুজিবুর রহমান হামিদী বলেছেন, এক দলের যে কোন মূল্যে গদি ধরে রাখা আর আরেক দলের গদি দখলের লড়াইয়ে দেশ আজ জাহান্নামে পরিণত হয়েছে। সাধারণ মানুষের জানমালের কোন নিরাপত্তা নেই। আইন শৃংখলা রক্ষাবাহিনীর নাকের ডগায় সন্ত্রাসীরা পেট্রোল বোমা মেরে কেড়ে নিচ্ছে মানুষের প্রাণ। আর অপরদিকে অপরাধ যাচাই-বাছাই, যথানিয়মে আদালতে হাজির ইত্যাদি আইনি প্রক্রিয়ার তোয়াক্কা না করে ঘর থেকে উঠিয়ে এনে ঠাণ্ডা মাথায় গুলি করে বন্দুকযুদ্ধ বলে চালিয়ে দিচ্ছে আইন শৃংখলা রক্ষাকারী বাহিনী। জনগণ তাই আতংকে দিশেহারা। কুরআন-সুন্নাহর শিক্ষা, খিলাফতভিত্তিক শাসনব্যবস্থার অভাবেই আজ দেশের এই দুরবস্থা।
আজ শুক্রবার সকাল ৭ ঘটিকায় লালবাগ কেল্লার মোড়স্থ কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে খেলাফত আন্দোলন লালবাগ থানা কতৃক আয়োজিত এক আলোচনা সভায় তিনি এসব কথা বলেন। লালবাগ থানা সভাপতি হাফেজ মাওলানা আবু বকরের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত আলোচনা সভায় অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন, মহানগর প্রচার সম্পাদক মো: মোফাচ্ছির হোসেন, হাফেজ মাওলানা মুফতী নাঈম হোসাইন, হাফেজ মাওলানা মুফতী মাহফুজুর রহমান প্রমূখ।
বক্তারা বলেন, গণতান্ত্রিক শাসনব্যবস্থার ধ্বজাধারীরা নিজেরাই গণতন্ত্রের মূলনীতিকে বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখিয়ে বিগত বছরের ৫ই জানুয়ারি নির্বাচন নামক এক প্রহসনের মাধ্যমে জাতিকে ঠেলে দিয়েছে গভীর এক সংকটের দিকে। ১৫৩ জন জনপ্রতিনিধি নির্বাচিত হয়েছেন জনগণের কোন মতামত ছাড়াই। বাকিরা নির্বাচিত হয়েছেন মোট ভোটারের মধ্যে মাত্র ৫% ভোটের মাধ্যমে। অর্থাৎ, শতকরা পঁচানব্বই ভাগ ভোটারের ভোটাধিকার কেড়ে নেয়া হয়েছে এ নির্বাচনের মাধ্যমে। এ জাতীয় নির্বাচনের মাধ্যমে ক্ষমতায় আসা সরকারকে কিভাবে গণতন্ত্রের মূলনীতি অনুযায়ী ‘জনগণের দ্বারা’ নির্বাচিত দাবি করা হয়?
আজ শুক্রবার সকাল ৭ ঘটিকায় লালবাগ কেল্লার মোড়স্থ কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে খেলাফত আন্দোলন লালবাগ থানা কতৃক আয়োজিত এক আলোচনা সভায় তিনি এসব কথা বলেন। লালবাগ থানা সভাপতি হাফেজ মাওলানা আবু বকরের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত আলোচনা সভায় অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন, মহানগর প্রচার সম্পাদক মো: মোফাচ্ছির হোসেন, হাফেজ মাওলানা মুফতী নাঈম হোসাইন, হাফেজ মাওলানা মুফতী মাহফুজুর রহমান প্রমূখ।
বক্তারা বলেন, গণতান্ত্রিক শাসনব্যবস্থার ধ্বজাধারীরা নিজেরাই গণতন্ত্রের মূলনীতিকে বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখিয়ে বিগত বছরের ৫ই জানুয়ারি নির্বাচন নামক এক প্রহসনের মাধ্যমে জাতিকে ঠেলে দিয়েছে গভীর এক সংকটের দিকে। ১৫৩ জন জনপ্রতিনিধি নির্বাচিত হয়েছেন জনগণের কোন মতামত ছাড়াই। বাকিরা নির্বাচিত হয়েছেন মোট ভোটারের মধ্যে মাত্র ৫% ভোটের মাধ্যমে। অর্থাৎ, শতকরা পঁচানব্বই ভাগ ভোটারের ভোটাধিকার কেড়ে নেয়া হয়েছে এ নির্বাচনের মাধ্যমে। এ জাতীয় নির্বাচনের মাধ্যমে ক্ষমতায় আসা সরকারকে কিভাবে গণতন্ত্রের মূলনীতি অনুযায়ী ‘জনগণের দ্বারা’ নির্বাচিত দাবি করা হয়?
Friday, January 16, 2015
আব্দুল লতিফ সিদ্দিকীকে প্যারোলে মুক্তির সিদ্ধান্ত নাস্তিক্যবাদকে উৎসাহিত করার নামান্তর | মাওলানা মুজিবুর রহমান হামিদী
বাংলাদেশ খেলাফত আন্দোলনের সহকারী মহাসচিব ও ঢাকা মহানগরীর আমীর মাওলানা মুজিবুর রহমান হামিদী এক বিবৃতিতে হজ্ব, মহানবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম ও তাবলীগ জামাতকে নিয়ে জঘন্য ও ঔদ্ধত্যপূর্ণ কটুক্তিকারী আব্দুল লতিফ সিদ্দিকীকে প্যারোলে মুক্তিদানের সরকারি প্রচেষ্টার তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়ে বলেছেন, আব্দুল লতিফ সিদ্দিকীকে প্যারোলে মুক্তিদানের এই প্রচেষ্টা নাস্তিক্যবাদকে উৎসাহিত করা এবং নব্বই ভাগ মুসলমানের দেশে জনগণের আবেগ-অনুভুতি নিয়ে ঘৃণ্য সরকারি তামাশার নামান্তর বৈ আর কিছু নয়।
বিবৃতিতে তিনি বলেন, সরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের একাধিক কর্মকর্তার বরাত দিয়ে দেশবাসী ইতোমধ্যেই অবগত হয়েছেন যে, সংসদ অধিবেশনে যোগদানের আবেদন জানিয়ে কারা কতৃপক্ষকে পাঠানো আব্দুল লতিফ সিদ্দিকীর চিঠির প্রেক্ষিতে তাকে প্যারোলে মুক্তি দেয়ার নীতিগত সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হয়েছে। এখন অপেক্ষা শুধু ‘উপরের গ্রীন সিগন্যাল’ -এর!
তিনি বলেন, প্রধানমন্ত্রীকে নিয়ে ফেসবুকে কটুক্তি করলে জেল-জরিমানা হয়ে যায় অথচ মহানবীকে নিয়ে কটুক্তিকারীদের জামাই আদরে রাখা হচ্ছে। আব্দুল লতিফ সিদ্দিকীর সংসদ সদস্যপদ বহাল রাখা এবং তাকে প্যারোলে মুক্তিদানের প্রচেষ্টা থেকে এটাই প্রতীয়মান হয়, তাকে মন্ত্রীত্ব ও আওয়ামীলীগ থেকে বহিষ্কারের সিদ্ধান্ত ছিল নিছক আইওয়াশ।
মাওলানা হামিদী হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করে বলেন, আব্দুল লতিফ সিদ্দিকী যে জঘন্য অপরাধ করেছে তার একমাত্র শাস্তি মৃত্যুদণ্ড। সরকার যদি তা না করে উল্টো তাকে প্যারোলে মুক্তি দেয় তবে জনমানুষের ক্ষোভ এবং খোদায়ী গজব থেকে বর্তমান সরকার কোনক্রমেই রেহাই পাবে না। অতএব দেশবাসী আশা করে, সরকার তাকে মুক্তি না দিয়ে তার দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির ব্যবস্থাকরত বুদ্ধিমত্তার পরিচয় দেবে।
বিবৃতিতে তিনি বলেন, সরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের একাধিক কর্মকর্তার বরাত দিয়ে দেশবাসী ইতোমধ্যেই অবগত হয়েছেন যে, সংসদ অধিবেশনে যোগদানের আবেদন জানিয়ে কারা কতৃপক্ষকে পাঠানো আব্দুল লতিফ সিদ্দিকীর চিঠির প্রেক্ষিতে তাকে প্যারোলে মুক্তি দেয়ার নীতিগত সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হয়েছে। এখন অপেক্ষা শুধু ‘উপরের গ্রীন সিগন্যাল’ -এর!
তিনি বলেন, প্রধানমন্ত্রীকে নিয়ে ফেসবুকে কটুক্তি করলে জেল-জরিমানা হয়ে যায় অথচ মহানবীকে নিয়ে কটুক্তিকারীদের জামাই আদরে রাখা হচ্ছে। আব্দুল লতিফ সিদ্দিকীর সংসদ সদস্যপদ বহাল রাখা এবং তাকে প্যারোলে মুক্তিদানের প্রচেষ্টা থেকে এটাই প্রতীয়মান হয়, তাকে মন্ত্রীত্ব ও আওয়ামীলীগ থেকে বহিষ্কারের সিদ্ধান্ত ছিল নিছক আইওয়াশ।
মাওলানা হামিদী হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করে বলেন, আব্দুল লতিফ সিদ্দিকী যে জঘন্য অপরাধ করেছে তার একমাত্র শাস্তি মৃত্যুদণ্ড। সরকার যদি তা না করে উল্টো তাকে প্যারোলে মুক্তি দেয় তবে জনমানুষের ক্ষোভ এবং খোদায়ী গজব থেকে বর্তমান সরকার কোনক্রমেই রেহাই পাবে না। অতএব দেশবাসী আশা করে, সরকার তাকে মুক্তি না দিয়ে তার দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির ব্যবস্থাকরত বুদ্ধিমত্তার পরিচয় দেবে।
Monday, December 29, 2014
নগরবাসীকে নতুন বছরের শুভেচ্ছা : বর্ষবরণের নামে অশ্লীলতা-বেহায়াপনা বর্জন করুন -মাওলানা মুজিবুর রহমান হামিদী
বাংলাদেশ খেলাফত আন্দোলনের সহকারী মহাসচিব ও ঢাকা মহানগরীর আমীর মাওলানা মুজিবুর রহমান হামিদী এক বিবৃতিতে ঢাকা মহানগরের সকল অধিবাসীদেরকে ইংরেজি নতুন বছরের শুভেচ্ছা জানিয়েছেন। পাশাপাশি তিনি নতুন বছরের আগমন উদযাপনের নামে সব ধরনের অশ্লীলতা, বেহায়াপনা, মাদকতা পরিত্যাগ করতে সকলের প্রতি আহবান জানিয়েছেন।
বিবৃতিতে তিনি বলেন, ইংরেজি ২০১৪ সন বিদায়ের পথে। ২০১৫ সন সমাগত। আমাদের আয়ুষ্কাল থেকে হারিয়ে গেছে আরও একটি বছর। নতুন বছরের আগমনমুহুর্তে সবাইকে জানাই শুভেচ্ছা। আমাদের জীবন থেকে গত হয়ে যাওয়া বছরটিতে ব্যক্তি, সমাজ ও জাতীয় জীবনে আমাদের কার্যক্রমের হিসাবনিকাশ করে নতুন বছরে ব্যক্তি, সমাজ ও জাতীয় জীবনে সার্বিক উন্নয়নের লক্ষ্যে নতুন পরিকল্পনা নিয়ে নিজ নিজ কর্মক্ষেত্রে মেধা, সময় ও শ্রম ব্যয় করার উদাত্ত আহবান জানাই। নতুন বছরের আগমন উদযাপনের নামে তথাকথিত ‘থার্টি ফাস্ট নাইট’ সহ ইসলামী ও দেশীয় সংস্কৃতিবিরোধী সব ধরনের কার্যকলাপ বর্জনের উদাত্ত আহবান জানাই।
মাওলানা হামিদী আরো বলেন, থার্টি ফার্স্ট নাইট আমাদের সংখ্যাগরিষ্ঠ মুসলিম দেশ ও বাংলাদেশীদের কোনো সংস্কৃতি নয়, এটি পাশ্চাত্যের অশ্লিল সংস্কৃতি। এ অপসংস্কৃতি চর্চায় সরকারী নিষেধাজ্ঞা না থাকায় আমাদের যুবক-যুবতীরা এ রাতে ঢাকার বিভিন্ন হোটেল ও ক্লাবে মদ, ইয়াবা ও নেশাদ্রব্যসহ অশ্লীল কাজকর্মে লিপ্ত থাকে। ফলে যুবসমাজ মদ ও অশ্লিলতার অন্ধকার পথে অগ্রসর হচ্ছে, যা দেশের জন্য শংকার বিষয়। গত বছর ডিএমপি বাইরে জমায়েত হওয়াকে নিষিদ্ধ করলেও হোটেল বা বারগুলোর মাদক ও অশ্লীলতাকে নিষিদ্ধ করেনি যার ফলে থামেনি অশ্লীলতা ও মাদকতা। মাওলানা হামিদী সরকারের কাছে দেশ, জাতি ও ইসলামের সাথে সঙ্গতিহীন থার্টি ফার্স্ট নাইট উদযাপনকে সম্পূর্ণরুপে নিষিদ্ধ করার দাবী জানান।
বিবৃতিতে তিনি বলেন, ইংরেজি ২০১৪ সন বিদায়ের পথে। ২০১৫ সন সমাগত। আমাদের আয়ুষ্কাল থেকে হারিয়ে গেছে আরও একটি বছর। নতুন বছরের আগমনমুহুর্তে সবাইকে জানাই শুভেচ্ছা। আমাদের জীবন থেকে গত হয়ে যাওয়া বছরটিতে ব্যক্তি, সমাজ ও জাতীয় জীবনে আমাদের কার্যক্রমের হিসাবনিকাশ করে নতুন বছরে ব্যক্তি, সমাজ ও জাতীয় জীবনে সার্বিক উন্নয়নের লক্ষ্যে নতুন পরিকল্পনা নিয়ে নিজ নিজ কর্মক্ষেত্রে মেধা, সময় ও শ্রম ব্যয় করার উদাত্ত আহবান জানাই। নতুন বছরের আগমন উদযাপনের নামে তথাকথিত ‘থার্টি ফাস্ট নাইট’ সহ ইসলামী ও দেশীয় সংস্কৃতিবিরোধী সব ধরনের কার্যকলাপ বর্জনের উদাত্ত আহবান জানাই।
মাওলানা হামিদী আরো বলেন, থার্টি ফার্স্ট নাইট আমাদের সংখ্যাগরিষ্ঠ মুসলিম দেশ ও বাংলাদেশীদের কোনো সংস্কৃতি নয়, এটি পাশ্চাত্যের অশ্লিল সংস্কৃতি। এ অপসংস্কৃতি চর্চায় সরকারী নিষেধাজ্ঞা না থাকায় আমাদের যুবক-যুবতীরা এ রাতে ঢাকার বিভিন্ন হোটেল ও ক্লাবে মদ, ইয়াবা ও নেশাদ্রব্যসহ অশ্লীল কাজকর্মে লিপ্ত থাকে। ফলে যুবসমাজ মদ ও অশ্লিলতার অন্ধকার পথে অগ্রসর হচ্ছে, যা দেশের জন্য শংকার বিষয়। গত বছর ডিএমপি বাইরে জমায়েত হওয়াকে নিষিদ্ধ করলেও হোটেল বা বারগুলোর মাদক ও অশ্লীলতাকে নিষিদ্ধ করেনি যার ফলে থামেনি অশ্লীলতা ও মাদকতা। মাওলানা হামিদী সরকারের কাছে দেশ, জাতি ও ইসলামের সাথে সঙ্গতিহীন থার্টি ফার্স্ট নাইট উদযাপনকে সম্পূর্ণরুপে নিষিদ্ধ করার দাবী জানান।
Friday, December 26, 2014
দাওয়াতি মাস উপলক্ষ্যে নির্দেশনা
আলহামদুলিল্লাহ। বাংলাদেশ খেলাফত আন্দোলন ঢাকা মহানগরের আওতাধীন সকল সাথীরা হয়তো ইতোমধ্যে শুনে থাকবেন যে, আজ ০৩ রবিউল আউয়াল, শুক্রবার লালবাগস্থ কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে মহানগরের থানাসমূহের প্রতিনিধিদের নিয়ে এক মতবিনিময় অনুষ্ঠানে মহানগর আমীর মাওলানা মুজিবুর রহমান হামিদী পবিত্র রবিউল আউয়াল ১৪৩৬ হিজরি মাসকে দাওয়াতি মাস হিসেবে ঘোষণা করেছেন। এই মাসে বেশি থেকে বেশি দাওয়াতি ও প্রচারণামূলক কার্যক্রমের মাধ্যমে ঢাকা মহানগরের ধর্ম-বর্ণ-শ্রেণী-পেশা-বয়স-লিঙ্গ নির্বিশেষে সকলের কাছে খেলাফত ভিত্তিকরাষ্ট্রব্যবস্থার দাওয়াত পৌঁছে দেয়া ও নতুন সদস্য তৈরি করাই এ ঘোষণার মূল উদ্দেশ্য। ঘোষণাপূর্বক মহানগরের আওতাধীন সকল থানার সাথীদেরকে প্রদত্ত নির্দেশানবলী নিম্নরুপ:
১. নিজ নিজ এলাকায় বেশি থেকে বেশি জনসাধারণকে খেলাফতের দাওয়াত প্রদান করতে হবে। অর্থাৎ খেলাফত ভিত্তিক রাষ্টব্যবস্থা কি ও কেন এর গুরুত্ব ও ফজিলত বর্ণনাপূর্বক সবাইকে খেলাফত প্রতিষ্ঠার আন্দোলনে শরিক করার চেষ্টা ও ফিকির করতে হবে।
২. ম্যান টু ম্যান এবং সাধারণ এ উভয় পদ্ধতিতেই মানুষের কাছে দাওয়াত পৌছাতে হবে। প্রত্যেক সক্রিয় সাথী প্রতিদিন কমপক্ষে আধা ঘন্টা সময় দাওয়াতি কাজে ব্যয় করতে হবে। এর উপরে সময়সীমার ব্যাপারে যার যার সামর্থ অনুযায়ী সময় দিবেন।
৩. সাধারণভাবে সকলের কাছে দাওয়াত পৌঁছে দেয়ার জন্য গুরুত্বপূর্ণ ও জনসমাগমের স্থানসমূহে দাওয়াতি মাসের আহবান সংবলিত পোস্টার, ব্যানার, ফেস্টুন, দেয়াল লিখন ইত্যাদি উপায় কাজে লাগাতে হবে।
৪. মসজিদে মসজিদে দাওয়াতি মাসের আহবান সংবলিত লিফলেট বিতরণ; জায়গায় জায়গায়, গণপরিবহনসহ সম্ভাব্য সকল স্থানে স্টিকার লাগাতে হবে।
৫. ফেসবুক, ব্লগসহ ইন্টারনেটের সম্ভাব্য সকল সামাজিক যোগাযোগ সাইটে ব্যাপক প্রচারণা চালাতে হবে। প্রয়োজনে বিভিন্ন পত্র-পত্রিকার নিউজসমূহের পাঠকের মন্তব্য অংশটাকেও ব্যবহার করা যেতে পারে। তবে কোন ক্ষেত্রেই যেন অপ্রাসঙ্গিক কোন কিছু না করা হয় সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে।
৬. প্রত্যেক থানায় সদস্য ফরম পৌঁছে দেয়া হবে ইনশাআল্লাহ। যাদের সদস্য ফরম মওজুদ আছে তারা এখন থেকেই নতুন সদস্যদের ফরম পূরণ করানো শুরু করে দেবেন। বাকিরা দাওয়াতি কাজ চালিয়ে যাবেন এবং সদস্য ফরম হাতে পাওয়া মাত্র ফরম পূরণ করানো শুরু করে দেবেন।
৭. ব্যাপক প্রচারণা ও গণসংযোগের মাধ্যমে প্রত্যেক থানাকে প্রদত্ত নতুন সদস্য তৈরির লক্ষ্যমাত্রা পূরণের সর্বাত্মক চেষ্টা চালাতে হবে। সর্বোপরি আল্লাহ তা’আলার কাছে যাবতীয় কার্যক্রমের সফলতার জন্য কায়মনোবাক্যে দুআ ও কান্নাকাটির পরিমাণ বাড়িয়ে দিতে হবে।
আল্লাহ তা’আলা আমাদের সবাইকে সঠিকভাবে কাজ করার তাওফিক দান করুন।
খেলাফত ভিত্তিক শাসন ব্যবস্থার অভাবেই মানুষের জান-মালের নিরাপত্তা নেই : খেলাফত আন্দোলন ঢাকা মহানগর
বাংলাদেশ খেলাফত আন্দোলনের মহাসচিব মাওলানা জাফরুল্লাহ খান বলেছেন, বাংলাদেশ খেলাফত আন্দোলন একটি আদর্শ সংগঠন। নাস্তিক্যবাদের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ খেলাফত আন্দোলন আপোষহীন ও অগ্রণী ভুমিকা নিয়ে আন্দোলন করে যাচ্ছে। এ আন্দোলনের প্রতিষ্ঠাতা হযরত হাফেজ্জী হুজুর রহ. মৃত্যুর পূর্বমুহুর্তে বলেছেন, আমার এই আন্দোলনের সৈনিকরা ইনশাআল্লাহ একসময় ইমাম মাহদীর কাফেলার সাথে শরীক হবে। তাই বাংলাদেশ খেলাফত আন্দোলনের প্রতিটি কর্মীকে দিনে ঘোড়সওয়ার বীর যোদ্ধা আর রাতে ইবাদতগুজার এই বৈশিষ্ঠ্যসম্পন্ন হতে হবে। তবেই আসবে কাংখিত সাফল্য তথা আল্লাহর জমীনে আল্লাহর খেলাফত।
আজ শুক্রবার সকাল ৮ ঘটিকায় লালবাগ কেল্লার মোড়স্থ কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে খেলাফত আন্দোলন ঢাকা মহানগরের অধীন থানাসমূহের প্রতিনিধিবৃন্দের সাথে এক মতবিনিময় অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন। খেলাফত আন্দোলন ঢাকা মহানগরীর আমীর মাওলানা মুজিবুর রহমান হামিদীর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত এই মতবিনিময় সভায় অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন, মহানগর সাংগঠনিক সম্পাদক মাওলানা মাহবুবুর রহমান, প্রচার সম্পাদক মো: মোফাচ্ছির হোসেন, সহ প্রচার সম্পাদক মুফতী মামুনুর রশিদ, হাফেজ মাওলানা নাঈম হোসাইন, যাত্রাবাড়ী থানা সভাপতি হাফেজ মাওলানা মাহফুজুর রহমান, লালবাগ থানা প্রতিনিধি হাফেজ রুহুল আমীন, মতিঝিল থানা প্রতিনিধি মো: হাফিজুর রহমানসহ বিভিন্ন থানা থেকে আগত প্রতিনিধিবৃন্দ।
সভাপতির বক্তব্যে মাওলানা হামিদী বলেন, খেলাফত ভিত্তিক শাসন ব্যবস্থার অভাবেই আজ সমাজের সর্বস্তরে অস্থিরতা, সুদ, ঘুষ দুর্নীতির সয়লাব বয়ে যাচ্ছে। মানুষের জান-মালের নিরাপত্তা নেই। মানুষ স্বাধীনভাবে ধর্মীয় বিধিবিধান চর্চা করতে পারছে না। আব্দুল লতিফ সিদ্দিকীদের মতো একের পর এক নাস্তিক তৈরি হচ্ছে আর ইসলামের বিরুদ্ধে জঘন্য থেকে জঘন্যতর বক্তব্য দিয়েও পার পেয়ে যাচ্ছে। যতদিন না খেলাফত ভিত্তিক শাসন ব্যবস্থা কায়েম হচ্ছে ততদিন পর্যন্ত এদের খপ্পর থেকে ইসলাম ও মুসলমান নিরাপদ নয়। দেশে যে পরিমাণ দুর্নীতি হয় তা বন্ধ করলে ৫ বছরে দেশের অর্থনৈতিক অবস্থা এমন উন্নত করা সম্ভব যে, যাকাত দেয়ার মতো লোক খুজে পাওয়া যাবে না। তিনি থানা প্রতিনিধিদের প্রতি উদাত্ত আহবান রেখে বলেন, আল্লাহ তা’আলা মু’মিন ও সৎকর্মশীল বান্দাদের জমীনের খেলাফত প্রদানের অঙ্গীকার করেছেন। কাজেই মজবুত ঈমান ও ভাল কাজের মাধ্যমে আল্লাহর সাথে দৃঢ় সম্পর্ক কায়েম করত মানুষের দ্বারে দ্বারে খেলাফত প্রতিষ্ঠার দাওয়াত পৌছে দিতে হবে। এ লক্ষ্যে তিনি রবিউল আউয়াল মাসকে ঢাকা মহানগর খেলাফত আন্দোলনের জন্য দাওয়াতি মাস হিসেবে ঘোষণা করেন।
মতবিনিময় সভায় বিভিন্ন থানার কার্যক্রমের রিপোর্ট নেয়া হয় এবং আগামী দিনের কার্যক্রমের জন্য গুরুত্বপূর্ণ দিকনির্দেশনা প্রদান করা হয়। দাওয়াতি মাসের কার্যক্রম সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা হয় এবং সবাইকে এসব কার্যক্রম সফল করার জন্য সর্বাত্মকভাবে কাজ করার আহবান জানানো হয়।
আজ শুক্রবার সকাল ৮ ঘটিকায় লালবাগ কেল্লার মোড়স্থ কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে খেলাফত আন্দোলন ঢাকা মহানগরের অধীন থানাসমূহের প্রতিনিধিবৃন্দের সাথে এক মতবিনিময় অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন। খেলাফত আন্দোলন ঢাকা মহানগরীর আমীর মাওলানা মুজিবুর রহমান হামিদীর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত এই মতবিনিময় সভায় অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন, মহানগর সাংগঠনিক সম্পাদক মাওলানা মাহবুবুর রহমান, প্রচার সম্পাদক মো: মোফাচ্ছির হোসেন, সহ প্রচার সম্পাদক মুফতী মামুনুর রশিদ, হাফেজ মাওলানা নাঈম হোসাইন, যাত্রাবাড়ী থানা সভাপতি হাফেজ মাওলানা মাহফুজুর রহমান, লালবাগ থানা প্রতিনিধি হাফেজ রুহুল আমীন, মতিঝিল থানা প্রতিনিধি মো: হাফিজুর রহমানসহ বিভিন্ন থানা থেকে আগত প্রতিনিধিবৃন্দ।
সভাপতির বক্তব্যে মাওলানা হামিদী বলেন, খেলাফত ভিত্তিক শাসন ব্যবস্থার অভাবেই আজ সমাজের সর্বস্তরে অস্থিরতা, সুদ, ঘুষ দুর্নীতির সয়লাব বয়ে যাচ্ছে। মানুষের জান-মালের নিরাপত্তা নেই। মানুষ স্বাধীনভাবে ধর্মীয় বিধিবিধান চর্চা করতে পারছে না। আব্দুল লতিফ সিদ্দিকীদের মতো একের পর এক নাস্তিক তৈরি হচ্ছে আর ইসলামের বিরুদ্ধে জঘন্য থেকে জঘন্যতর বক্তব্য দিয়েও পার পেয়ে যাচ্ছে। যতদিন না খেলাফত ভিত্তিক শাসন ব্যবস্থা কায়েম হচ্ছে ততদিন পর্যন্ত এদের খপ্পর থেকে ইসলাম ও মুসলমান নিরাপদ নয়। দেশে যে পরিমাণ দুর্নীতি হয় তা বন্ধ করলে ৫ বছরে দেশের অর্থনৈতিক অবস্থা এমন উন্নত করা সম্ভব যে, যাকাত দেয়ার মতো লোক খুজে পাওয়া যাবে না। তিনি থানা প্রতিনিধিদের প্রতি উদাত্ত আহবান রেখে বলেন, আল্লাহ তা’আলা মু’মিন ও সৎকর্মশীল বান্দাদের জমীনের খেলাফত প্রদানের অঙ্গীকার করেছেন। কাজেই মজবুত ঈমান ও ভাল কাজের মাধ্যমে আল্লাহর সাথে দৃঢ় সম্পর্ক কায়েম করত মানুষের দ্বারে দ্বারে খেলাফত প্রতিষ্ঠার দাওয়াত পৌছে দিতে হবে। এ লক্ষ্যে তিনি রবিউল আউয়াল মাসকে ঢাকা মহানগর খেলাফত আন্দোলনের জন্য দাওয়াতি মাস হিসেবে ঘোষণা করেন।
মতবিনিময় সভায় বিভিন্ন থানার কার্যক্রমের রিপোর্ট নেয়া হয় এবং আগামী দিনের কার্যক্রমের জন্য গুরুত্বপূর্ণ দিকনির্দেশনা প্রদান করা হয়। দাওয়াতি মাসের কার্যক্রম সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা হয় এবং সবাইকে এসব কার্যক্রম সফল করার জন্য সর্বাত্মকভাবে কাজ করার আহবান জানানো হয়।
Subscribe to:
Posts (Atom)